পাবনা জেলার ঈশ্বরদী থানা এলাকায় এক যৌথ অভিযানে রাজশাহীর বাঘা থানার একটি অপহরণ মামলার প্রধান আসামি ইউসুফকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৫ ও র্যাব-১২।
সোমবার সোমবার (১১ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুর মোড় গোলচত্বর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার আসামি মোঃ ইউসুফকে (২৪), সে বাঘা উপজেলার পীরগাছা গ্রামের মৃত সান্টুর ছেলে।
মঙ্গলবার বিকালে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো একপ্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী নারী দশম শ্রেণীর একজন ছাত্রী এবং এক সন্তানের জননী। অভিযুক্ত ইউসুফের সাথে তার চার বছরের সংসার জীবন থাকলেও পরবর্তীতে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে।
গত ২১ জুলাই দুপুর আনুমানিক দেড়টার দিকে ওই নারী স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে রাজশাহীর বাঘা থানাধীন আরিফপুর গ্রামের একটি পাকা রাস্তা থেকে তাকে জোরপূর্বক একটি মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায় ইউসুফ-সহ ৪-৫ জন।
ভুক্তভোগী নারী চিৎকার শুরু করলে আসামিরা তার মুখ চেপে ধরে এবং মারধর করে। মাইক্রোবাসটি রুস্তমপুর গ্রামের নানার মোড়ে পৌঁছালে তিনি কৌশলে গাড়ি থেকে বেরিয়ে পার্শ্ববর্তী এক বাসায় আশ্রয় নেন। আসামিরা সেখানেও তার পিছু নেয় এবং তাকে জোর করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে বাড়ির মালিক ও স্থানীয় লোকজনের হস্তক্ষেপে তারা হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে রাজশাহীর বাঘা থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকেই আসামি ইউসুফ পলাতক ছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায়, সোমবার (১১ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে র্যাব-১২, সিরাজগঞ্জ এবং র্যাব-৫, রাজশাহীর যৌথ একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে পাবনার ঈশ্বরদীর রূপপুর মোড় থেকে প্রধান আসামি মোঃ ইউসুফকে গ্রেফতার করাে হয়।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ইউসুফ অপহরণের চেষ্টার কথা স্বীকার করেছেন।
মঙ্গলবার সকালে তাকে বাঘা থানায় মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
সোমবার সোমবার (১১ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুর মোড় গোলচত্বর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার আসামি মোঃ ইউসুফকে (২৪), সে বাঘা উপজেলার পীরগাছা গ্রামের মৃত সান্টুর ছেলে।
মঙ্গলবার বিকালে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো একপ্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী নারী দশম শ্রেণীর একজন ছাত্রী এবং এক সন্তানের জননী। অভিযুক্ত ইউসুফের সাথে তার চার বছরের সংসার জীবন থাকলেও পরবর্তীতে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে।
গত ২১ জুলাই দুপুর আনুমানিক দেড়টার দিকে ওই নারী স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে রাজশাহীর বাঘা থানাধীন আরিফপুর গ্রামের একটি পাকা রাস্তা থেকে তাকে জোরপূর্বক একটি মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায় ইউসুফ-সহ ৪-৫ জন।
ভুক্তভোগী নারী চিৎকার শুরু করলে আসামিরা তার মুখ চেপে ধরে এবং মারধর করে। মাইক্রোবাসটি রুস্তমপুর গ্রামের নানার মোড়ে পৌঁছালে তিনি কৌশলে গাড়ি থেকে বেরিয়ে পার্শ্ববর্তী এক বাসায় আশ্রয় নেন। আসামিরা সেখানেও তার পিছু নেয় এবং তাকে জোর করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে বাড়ির মালিক ও স্থানীয় লোকজনের হস্তক্ষেপে তারা হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে রাজশাহীর বাঘা থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকেই আসামি ইউসুফ পলাতক ছিলেন।
এরই ধারাবাহিকতায়, সোমবার (১১ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে র্যাব-১২, সিরাজগঞ্জ এবং র্যাব-৫, রাজশাহীর যৌথ একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে পাবনার ঈশ্বরদীর রূপপুর মোড় থেকে প্রধান আসামি মোঃ ইউসুফকে গ্রেফতার করাে হয়।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ইউসুফ অপহরণের চেষ্টার কথা স্বীকার করেছেন।
মঙ্গলবার সকালে তাকে বাঘা থানায় মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।